রোমান্টিক গল্প সব
অভিমানী ছেলের প্রথম ভালোবাসা
তুমি এসে আমার জীবনকে দিয়েছ পূর্নতা!
দিয়েছ ভাল লাগা, দিয়েছ দুচোখে স্বপ্ন।
যখন তুমি সাথে থাকো, মনে হয় পৃথিবীর সমস্ত ভাল লাগা আর সুখ আমার কাছে এসে ধরা দেয়!
আর যখন চলে যাও ঘন্টার পর ঘন্টা
চাতকের মত তাকিয়ে থাকি।
তখন গলা কাটা মুরগী যেমন ছটফট করে,
ঠিক তেমনি তুমার জন্য ছটফট করতে থাকি।
এইত কিছুদিন আগেও আমি
একাকীত্বকে উপভোগ করতাম।
আর এখন সেই একাকীত্ব কেমন যেন,
আমার কাছে জিন্দা লাশের মত লাগে।
কেন যেন তখন চোখের জলও
আমার কথা শুনে না।
ছল ছল করে ঝরতে থাকে।
আমি প্রতিটা চোখের পলকে তুমাকে আমার পাশে চাই, প্রত্যেকটা মুহুর্তে তুমাকে চাই।
মন চাইলেই ছুঁয়ে দিতে চাই।
মন চাইলেই তুমার কপালে প্রচন্ড ভালবাসার নিশান এঁকে দিতে চাই।
----পরিচয় গোপন
দিয়েছ ভাল লাগা, দিয়েছ দুচোখে স্বপ্ন।
যখন তুমি সাথে থাকো, মনে হয় পৃথিবীর সমস্ত ভাল লাগা আর সুখ আমার কাছে এসে ধরা দেয়!
আর যখন চলে যাও ঘন্টার পর ঘন্টা
চাতকের মত তাকিয়ে থাকি।
তখন গলা কাটা মুরগী যেমন ছটফট করে,
ঠিক তেমনি তুমার জন্য ছটফট করতে থাকি।
এইত কিছুদিন আগেও আমি
একাকীত্বকে উপভোগ করতাম।
আর এখন সেই একাকীত্ব কেমন যেন,
আমার কাছে জিন্দা লাশের মত লাগে।
কেন যেন তখন চোখের জলও
আমার কথা শুনে না।
ছল ছল করে ঝরতে থাকে।
আমি প্রতিটা চোখের পলকে তুমাকে আমার পাশে চাই, প্রত্যেকটা মুহুর্তে তুমাকে চাই।
মন চাইলেই ছুঁয়ে দিতে চাই।
মন চাইলেই তুমার কপালে প্রচন্ড ভালবাসার নিশান এঁকে দিতে চাই।
----পরিচয় গোপন
অন্ধ বালকের সাহায্যের গল্প
এক অন্ধ বালক একটি বড় ব্যাংকের সামনে বসে ছিল।
তার সামনে ছিলো একটি থালা আর হাতে ছিল একটিকাগজ যাতে লেখাঃ
'‘আমি অন্ধ অনুগ্রহ করে আমাকে সাহায্য
করুন"
সারাটা সকাল তার থালায় মাত্র কয়েকটি পয়সাই জমেছিলো।
ব্যাংকের এক চাকুরিজীবী ব্যাংকে ঢোকার সময় অন্ধটিকে দেখলো।
সে তারমানিব্যাগ বের করে তাকে কিছু পয়সা দিলো, তার হাতের কাগজটি নিল।
এবং এর পেছনে কিছু লিখলো।
এর পর ছেলেটির হাতে তা ধরিয়ে দিল যাতে সবাই
নতুন লেখাটি দেখতে পায়। এরপর আশ্চর্য জনক ভাবে সবার সাহায্যের পরিমান বেড়ে গেল। অনেক বেশি লোক ছেলেটিকে সাহায্য করতে থাকলো, তার থালাও ভরেউঠলো।
বিকেলে সেই ব্যাংকার তার অফিস থেকে বেড়িয়ে ছেলেটিকে দেখতে এলো। তার গলা চিনতে পেরে ছেলেটি তাকে জিজ্ঞেস করলো,
"তুমিই কি সেই লোকযে আমার কাগজের লেখা টি বদলে দিয়েছিলে?
কি লিখেছিলে তুমি?
লোকটি বললো, আমিও সত্যটাই লিখেছিলাম তবে একটু ভিন্ন ভাবে।
লিখে ছিলাম
‘‘আজ খুব সুন্দর একটি দিন কিন্তু আমার দুর্ভাগ্য আমি দেখতে পাই না।’’
দুটো লেখাই মানুষকে বলে যে ছেলেটি অন্ধ।
কিন্তু প্রথমটি শুধুবলে যে, সে অন্ধ।
কিন্তু দ্বিতীয়লেখাটি মানুষকে বলে
তারা অনেক ভাগ্যবান,
যেতারা অন্ধ নয়।
----সংগ্রহিত
তার সামনে ছিলো একটি থালা আর হাতে ছিল একটিকাগজ যাতে লেখাঃ
'‘আমি অন্ধ অনুগ্রহ করে আমাকে সাহায্য
করুন"
সারাটা সকাল তার থালায় মাত্র কয়েকটি পয়সাই জমেছিলো।
ব্যাংকের এক চাকুরিজীবী ব্যাংকে ঢোকার সময় অন্ধটিকে দেখলো।
সে তারমানিব্যাগ বের করে তাকে কিছু পয়সা দিলো, তার হাতের কাগজটি নিল।
এবং এর পেছনে কিছু লিখলো।
এর পর ছেলেটির হাতে তা ধরিয়ে দিল যাতে সবাই
নতুন লেখাটি দেখতে পায়। এরপর আশ্চর্য জনক ভাবে সবার সাহায্যের পরিমান বেড়ে গেল। অনেক বেশি লোক ছেলেটিকে সাহায্য করতে থাকলো, তার থালাও ভরেউঠলো।
বিকেলে সেই ব্যাংকার তার অফিস থেকে বেড়িয়ে ছেলেটিকে দেখতে এলো। তার গলা চিনতে পেরে ছেলেটি তাকে জিজ্ঞেস করলো,
"তুমিই কি সেই লোকযে আমার কাগজের লেখা টি বদলে দিয়েছিলে?
কি লিখেছিলে তুমি?
লোকটি বললো, আমিও সত্যটাই লিখেছিলাম তবে একটু ভিন্ন ভাবে।
লিখে ছিলাম
‘‘আজ খুব সুন্দর একটি দিন কিন্তু আমার দুর্ভাগ্য আমি দেখতে পাই না।’’
দুটো লেখাই মানুষকে বলে যে ছেলেটি অন্ধ।
কিন্তু প্রথমটি শুধুবলে যে, সে অন্ধ।
কিন্তু দ্বিতীয়লেখাটি মানুষকে বলে
তারা অনেক ভাগ্যবান,
যেতারা অন্ধ নয়।
----সংগ্রহিত
একটি অসাধারণ প্রেমের প্রস্তাব
একটা ছেলে একটা মেয়েকে
খুব ভালোবাসে।
কিন্তু,কিছুতেই বলার সাহস পাচ্ছে না
অথচ তারা দুজনেই
খুব ভালো বন্ধু ছিলো।
একদিন ছেলেটা ভাবতে থাকে,
যে কিভাবে মেয়েটাকে তার
ভালোবাসার কথা বলা যায়?
অনেকক্ষন ভাবার পরে
তার মাথায় একটা বুদ্ধি আসে!!
খুব ভালোবাসে।
কিন্তু,কিছুতেই বলার সাহস পাচ্ছে না
অথচ তারা দুজনেই
খুব ভালো বন্ধু ছিলো।
একদিন ছেলেটা ভাবতে থাকে,
যে কিভাবে মেয়েটাকে তার
ভালোবাসার কথা বলা যায়?
অনেকক্ষন ভাবার পরে
তার মাথায় একটা বুদ্ধি আসে!!
পরের দিন সে মেয়েটির সাথে
দেখা করল এবং বল
"এই তুমি তোমার চোখটা
কিছুক্ষনের জন্য বন্ধ করবে?
মেয়ে: হঠাত চোখ বন্ধ করবো কেন?
ছেলে: আহা! দরকার আছে! চোখ বন্ধ করেই বুঝতে পারবে।
মেয়ে: আচ্ছা ঠিক আছে এই চোখ বন্ধ করলাম!
ছেলে: তুমি যে চোখ বন্ধ করেআছো এই অবস্থাতে তোমারকেমন মনে হচ্ছে?
মেয়ে: খুব খারাপ আর প্রচন্ড অন্ধকার! মনে হচ্ছে আমি ভীষণ একাকী।
ছেলে: তার কানের কাছে গিয়ে ফিসফিস করে বলল "তোমাকে ছাড়া আমারপৃথিবীটাও এরকম অন্ধকার আমিও ভীষণ একা
আই লাভ ইউ
দেখা করল এবং বল
"এই তুমি তোমার চোখটা
কিছুক্ষনের জন্য বন্ধ করবে?
মেয়ে: হঠাত চোখ বন্ধ করবো কেন?
ছেলে: আহা! দরকার আছে! চোখ বন্ধ করেই বুঝতে পারবে।
মেয়ে: আচ্ছা ঠিক আছে এই চোখ বন্ধ করলাম!
ছেলে: তুমি যে চোখ বন্ধ করেআছো এই অবস্থাতে তোমারকেমন মনে হচ্ছে?
মেয়ে: খুব খারাপ আর প্রচন্ড অন্ধকার! মনে হচ্ছে আমি ভীষণ একাকী।
ছেলে: তার কানের কাছে গিয়ে ফিসফিস করে বলল "তোমাকে ছাড়া আমারপৃথিবীটাও এরকম অন্ধকার আমিও ভীষণ একা
আই লাভ ইউ
অনেক ঝগড়া তর্কাতর্কি করে মেয়েটা ছেলেটার মুখের উপর ফোন কেটে দিলো....তার কিছুক্ষণ পর মেয়েটা আবার নেটে কল করল, ছেলেটা রিসিভ করতেই ধমক দিয়ে মেয়েটা বলল-
:এই তুমি ডাটা কানেকশন অন করে বসে আছো কেন?
:এমনি।
:আমি তো জানি তুমি আমার ফোনের জন্য ওয়েট করে ছিলে
:কি করে জানলে???
:কারণ আমি তো জানি তুমি বেহায়া, ফোনের জন্য বসে থাকবে
:তুমিও তো বেহায়া নাইলে কি ফোন করতে?
:উম মোটেই না
:আচ্ছা হয়েছে, চোখ মোছো বলছি...
অতঃপর বাকি সারা রাত ধরে কথা চলতে থাকে তাদের,কখনো মৃদু ঝগড়ায়, অনেকটা ভালোবাসায়... ভালোবাসায় কোন ইগো থাকতে নেই, ভালোবাসায় কেউ একজন /দুজনই বেহায়া হতে হয় তবেই আকঁড়ে ধরে বেঁচে থাকা যায়, পাড়ি দেয়া যায় অনেকটা পথ...
বেঁচে থাকুক বেহায়াদের ভালোবাসাগুলো...
:এই তুমি ডাটা কানেকশন অন করে বসে আছো কেন?
:এমনি।
:আমি তো জানি তুমি আমার ফোনের জন্য ওয়েট করে ছিলে
:কি করে জানলে???
:কারণ আমি তো জানি তুমি বেহায়া, ফোনের জন্য বসে থাকবে
:তুমিও তো বেহায়া নাইলে কি ফোন করতে?
:উম মোটেই না
:আচ্ছা হয়েছে, চোখ মোছো বলছি...
অতঃপর বাকি সারা রাত ধরে কথা চলতে থাকে তাদের,কখনো মৃদু ঝগড়ায়, অনেকটা ভালোবাসায়... ভালোবাসায় কোন ইগো থাকতে নেই, ভালোবাসায় কেউ একজন /দুজনই বেহায়া হতে হয় তবেই আকঁড়ে ধরে বেঁচে থাকা যায়, পাড়ি দেয়া যায় অনেকটা পথ...
বেঁচে থাকুক বেহায়াদের ভালোবাসাগুলো...
কোন মন্তব্য নেই
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন