দেখে নিন চরমনাই হুজুর নিজেদের ব্যাবসা টিকিয়ে রাখতে যে ভুল ব্যাখ্যা গুলো মানুষের মাঝে দিয়ে থাকেন। #হক_নাকি_বাতেল
আগে দেখে নিন ওনি হকের পক্ষে নাকি বাতিলের পক্ষে যাচাই করে নিবেন, একটা মানুষ কি করে এতো ভূল করতে পারে, মানুষকে কি করে এতো ভূল বোঝাতে পারে। 🌋বাতিলেৱ দলিল সহ দেওয়া আছে↔
🔻(১)মারেফতের পীর ও ওলীদের মর্যাদা
নবীদের চেয়েও বেশী।
↔(আশেক মাশুক পৃষ্ঠা-৮৮-৯০)
🔻(২) আখেরাতে পীরগণ মুরিদের জন্য সুপারিশ করবে। ↔(ভেদে মারেফত পৃষ্ঠা-৬০)
🔻(৩) পীরের হুকুমে মৃত ব্যক্তিকে জীবিত
করে। ↔(ভেদে মারেফত পৃষ্ঠা-১৫)
🔻(৪) পীরের কাছে মুরীদ হওয়া ফরজ ।
↔( মাওয়ায়েজে এহছাকিয়া পৃষ্ঠা-৫৫)
🔻(৫) আল্লাহর আন্দাজ নাই।
↔(ভেদে মারেফত পৃষ্ঠা-১৫)
🔻(৬) শরীয়ত বহির্ভুত হলেও পীরের হুকুম মানা
মুরীদের জন্য বাধ্যতামূলক।
↔(আশেক মাশুক বা এস্কে এলাহী পৃষ্ঠা-৩৫)
🔻(৭) পীর কাফন চোরকে হাত ধরিয়া পুলসিরাত পার করিয়া দিবেন। ↔(ভেদে মারেফত পৃস্টা-২৭-২৮)
🔻(৮)পরকালে পীর ও ওলীদের ক্ষমতার সীমা
থাকিবে না।↔ (আশেক মাশুক পৃষ্ঠা-৮১)
🔻(৯) পীর কেয়ামতের দিন সকল মুরীদের
গুনাহ মাফ করিয়ে দিবেন।
↔(ভেদে মারেফত পৃষ্ঠা-৩৪)
🔻(১০) যার দুই পীর আছে তাকে দুই পীরে দুই ডানা ধরে জান্নাতে নিবে।
↔(মাওয়ায়েজে এহছাকিয়া পৃষ্ঠা-৫৫-৫৬)
🔻(১১) আমি আল্লাহ পাকের দরবার থেকে জোরপূর্বক রুহ নিয়ে আসিয়াছি ।
↔(ভেদে মারেফত-পৃষ্ঠা-১৫)
🔻(১২) পীরগণ কেয়ামতের দিবসে মুরীদগণকে সাহায্য করবে।↔(ভেদে মারেফত পৃষ্ঠা-২৫-২৬ ও আশেক মাশুক পৃষ্ঠা-৬৬-৮১)
🔻(১৩) মৃত্যুর সময় পীর স্বীয় মুরীদকে শয়তান
থেকে বাঁচাতে পারেন।↔(ভেদে মারেফত পৃষ্ঠা-৩১)
🔴চরমোনাই পীর জান্নাতে যাওয়ার ১২৬ তরীকা কোথায় পাইলেন? আল্লাহ বলেন জান্নাতে যাওয়ার রাস্তা একটি।
আল্লাহ তার নবীকে দিয়ে বলে দিয়েছে বলুন "নিশ্চই আল্লাহ আমার রব তোমাদেরও রব অতএব তোমরা রবের এবাদত করো, এটিই সরল ও সঠিক পথ সিরাতে মুস্তাকিম]"।
📖✒(সুরা আল-ইমরান-৫১/মারইরাম-৫১/যুখরুফ-৬৪)
এক তরিকা বা শুধুমাত্র শরিয়তের ব্যপারে মহান আল্লাহ বলেন>>
আল-জাসিয়া 45:18
ثُمَّ جَعَلْنَٰكَ عَلَىٰ شَرِيعَةٍ مِّنَ ٱلْأَمْرِ فَٱتَّبِعْهَا وَلَا تَتَّبِعْ أَهْوَآءَ ٱلَّذِينَ لَا يَعْلَمُونَ
এরপর আমি আপনাকে রেখেছি ধর্মের এক বিশেষ শরীয়তের উপর। অতএব, আপনি এর অনুসরণ করুন এবং অজ্ঞানদের খেয়াল-খুশীর অনুসরণ করবেন না।
সূরা আল আনআম (الانعام), আয়াত: ১০৬
আপনি পথ অনুসরণ করুন, যার আদেশ পালনকর্তার পক্ষ থেকে আসে। তিনি ব্যতীত কোন উপাস্য নেই এবং মুশরিকদের তরফ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিন।
আমি প্রতিটি কথার দলিল দিয়েছি, তাই আপনারাও দলিল দিয়ে ভদ্র মন্তব্য করবেন। আর অনুরোধ রইল উনার দুটি ওয়াজ দেখাবেন তিনি কোরআন হাদিছ দিয়ে বা সু স্পষ্ট দলিল দিয়ে বয়ান করেছেন।
আমি বিনয়ের সাথে আরো জানতে চাই, তিনি কোন মাদ্রাসায় কতটুকু পড়েছেন?
কারণ তিনি বলেছেন >> কিয়ামতে তিনি জাহাজ বানিয়ে মুরিদ নিয়ে কিয়ামতে বেচে যাবেন, কেয়ামত হলে কি জলপথ ঠিক থাকবে জান্নাতে যাওয়ার জন্য?
কি কত সুন্দর স্পষ্ট ভূল, তবু ও ওদের চোখে পরবে না, ওরা দেখে ও না দেখার ভান করবে, এরাই তারা যারা নিজে জালিম হয়ে অন্যকে জালিম ফতোয়া দেয়। ভাবা যায় কত খারাপ মনের অধিকারী।
কোন মন্তব্য নেই
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন